তিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে ১ টি কমিউনিটি গ্রæপ ও ৩ টি কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রæপ আছে কিন্তু তাদের সম্পৃত্ততা একরকম নয়। তাদের মধ্যে নানা সীমাবদ্ধতা পরিলক্ষিত হয়-যেমন কমিটিগুলি গঠন, পরিচালনা, সভায় উপস্থিতি, সভার কার্যবিবরণী ও পরবর্তী পদক্ষেপন গ্রহন, জনগনের সম্পৃক্ততা, জনগনের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি। কমিউনিটি গ্রæপ ও কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রæপকে যথাযথভাবে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে তাদের দায়িত্ব কর্তব্য বিষয়ে পুনর্জ্জীবিত করতে হবে এবং একই সাথে ¯^াস্থ্য সম্মত জীবন ব্যবস্থা, ¯^াস্থ্য সম্মত পরিবেশ সৃষ্টি এবং কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবা গ্রহন বিষয়ে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
ক্স আরসিএইচসিআইবি/সিবিএইচসি এর শুরু হতেই কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নের নিমিত্তে সরকারী-বেসরকারী সমš^য় এবং অংশীদারিত্বের বিষয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচিত হয়েছে। অধিকাংশ বেসরকারী সংস্থা কমিউনিটি গ্রæপ, কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রæপ ও স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনসম্পৃক্ততায় সাহায্য করছে এবং কোন কোন সংস্থা প্রায়োগিক গবেষনা এবং পুষ্টি বিষয়ক কার্যক্রমে সাহায্য করছে (বিবিএফ ও অন্যান্য) । যে সকল বেসরকারী সংস্থা কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহী তারা সিবিএইচসি এর সাথে চুক্তি ¯^াক্ষর করে। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ পুরাতন ওয়ার্ডে প্রতিমাসে কমিউনিটি ক্লিনিক সহ ৮ টি স্থানে টিকাদান কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকে টিকাদান অধিবেশন শেষে কমিউনিটি মাইক্রোলেভেল পরিকল্পনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভাটি মূলত: ¯^াস্থ্য সহকারী, পরিবার পরিকল্পনা সহকারী এবং সিএইচসিপির মধ্যে তথ্যাদি বিনিময় এবং সমš^য়ের জন্য। কমিউনিটি ক্লিনিকে অনুষ্ঠেয় টিকাদান অধিবেশন স্যাটেলাইট ক্লিনিকের সাথে একীভ‚ত করা হয়েছে। কমিউনিটি মাইক্রোপ্লানিং সভা কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রæপ এর ভ‚মিকা পালন আর ও জোরদার করবে।
ক্স গ্লোবাল এ্যফায়ার্স, কানাডা এর আর্থায়নে গৃহীত বাংলাদেশের মাতৃ, যৌন এবং প্রজনন ¯^াস্থ্য ও অধিকার কার্যক্রম ২ টি আন্তর্জাতিক সংস্থা (ইউনিসেফ ও ইউএনএসপি এ), ¯^াস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য অংশীদার সমš^য়ে লক্ষ্যঅর্জনে পিছিয়ে থাকা কিছু এলাকায় (রাঙ্গামাটি, মৌলভীবাজার, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর) ৫ বছর (২০১৭-২০২২) মেয়াদী কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে।